এক মাসের পরিচয়। দেখা করা। ভালোলাগা। ছেলেটা একদিন বলে,
- ভালোবাসি
- তাই?
- হুম..ভালোবাসো?
- ভেবে দেখি নি
- ভেবে দেখবে?
- সময় চাই
- সময় নাও...
সারারাত কথা বলার শুরু। দুই দিন পর ফোনে,
- ভেবেছো?
- উমম ভাবছি,
- এত টাইম নিলে হয়?
- এত উতলা হইলে হয়?...সবুর কা ফল মিষ্টি হয়...
দুই মাস পর রেস্টুরেন্টে,
- ভেবেছো?
- এত বড় সিদ্ধান্ত। আরো সময় লাগবে। এই সময়টা ভালো বন্ধু থাকি?
- ওকে.. টেক ইউর টাইম...
আরো ছয় মাস পর। সিনেপ্লেক্সে। কোনো এক রোমান্টিক মুভির শেষে,
- ভেবেছো?
- হুম, কিছু কনফিউশন আছে, দূর করেই জানাবো...
- ওকে
সময় যায়। ভালোলাগা বেড়ে প্রথেমে ভালোবাসা হয়। ভালোবাসা বেড়ে দুর্বলতা হয়।
কিন্তু হঠাত দুম করে মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়।
- ভেবেছিলে?
- হুম। এন আর আই পাত্র। অনেক ভেবে মা বাবার অমতে যেতে পারি নি।
- আমার ব্যাপারে ভেবেছিলে?
- আমার শ্বাশুড়ী ডাকছে!
- বলে যাও
- ডু মি এ ফেভার। আমিতো শ্বশুড় বাড়িতে। আর ফোন দিও না প্লিজ!
ছেলে এক বছর ধরে ফেভার করে আসছে। আরেকটা নাহয় বেশিই করলো!
কিন্তু সে ভেঙ্গে পড়ে। ভুলতে চায়। পারে না। মনের ক্ষতে আস্তে আস্তে সময়ের মলম লাগে। পুরোটা সারে না। তবে ভুলে থাকাটা শিখে যায়।
আস্তে আস্তে একটা নতুনের শুরু হয়...তবে বেল তলা ফেরত নেড়ার নতুনেও অনিশ্চয়তা থেকেই যায়।
শুধু একটা স্পষ্ট প্রত্যাখান এক মাসেই থামাতে পারতো গল্পটা। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, স্বপ্ন,সম্ভাবনাগুলো না দেখালে ভালোলাগাটা ভালোবাসায় এবং ভালোবাসাটা দুর্বলতায় পরিনত হতো না।
নতুনের শুরু হতো আরো আগেই। অনিশ্চয়তার কোনো অবকাশও থাকতো না...
‘একটা স্পষ্ট প্রত্যাখান সবসময়ই একটা মিথ্যা প্রতিশ্রুতির চেয়ে হাজারগুন ভালো।’
- ভালোবাসি
- তাই?
- হুম..ভালোবাসো?
- ভেবে দেখি নি
- ভেবে দেখবে?
- সময় চাই
- সময় নাও...
সারারাত কথা বলার শুরু। দুই দিন পর ফোনে,
- ভেবেছো?
- উমম ভাবছি,
- এত টাইম নিলে হয়?
- এত উতলা হইলে হয়?...সবুর কা ফল মিষ্টি হয়...
দুই মাস পর রেস্টুরেন্টে,
- ভেবেছো?
- এত বড় সিদ্ধান্ত। আরো সময় লাগবে। এই সময়টা ভালো বন্ধু থাকি?
- ওকে.. টেক ইউর টাইম...
আরো ছয় মাস পর। সিনেপ্লেক্সে। কোনো এক রোমান্টিক মুভির শেষে,
- ভেবেছো?
- হুম, কিছু কনফিউশন আছে, দূর করেই জানাবো...
- ওকে
সময় যায়। ভালোলাগা বেড়ে প্রথেমে ভালোবাসা হয়। ভালোবাসা বেড়ে দুর্বলতা হয়।
কিন্তু হঠাত দুম করে মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়।
- ভেবেছিলে?
- হুম। এন আর আই পাত্র। অনেক ভেবে মা বাবার অমতে যেতে পারি নি।
- আমার ব্যাপারে ভেবেছিলে?
- আমার শ্বাশুড়ী ডাকছে!
- বলে যাও
- ডু মি এ ফেভার। আমিতো শ্বশুড় বাড়িতে। আর ফোন দিও না প্লিজ!
ছেলে এক বছর ধরে ফেভার করে আসছে। আরেকটা নাহয় বেশিই করলো!
কিন্তু সে ভেঙ্গে পড়ে। ভুলতে চায়। পারে না। মনের ক্ষতে আস্তে আস্তে সময়ের মলম লাগে। পুরোটা সারে না। তবে ভুলে থাকাটা শিখে যায়।
আস্তে আস্তে একটা নতুনের শুরু হয়...তবে বেল তলা ফেরত নেড়ার নতুনেও অনিশ্চয়তা থেকেই যায়।
শুধু একটা স্পষ্ট প্রত্যাখান এক মাসেই থামাতে পারতো গল্পটা। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, স্বপ্ন,সম্ভাবনাগুলো না দেখালে ভালোলাগাটা ভালোবাসায় এবং ভালোবাসাটা দুর্বলতায় পরিনত হতো না।
নতুনের শুরু হতো আরো আগেই। অনিশ্চয়তার কোনো অবকাশও থাকতো না...
‘একটা স্পষ্ট প্রত্যাখান সবসময়ই একটা মিথ্যা প্রতিশ্রুতির চেয়ে হাজারগুন ভালো।’
Comments
Post a Comment