#_ভালোবাসার_গল্প_আমাকে_ছেড়ে_যবিনাতো_পাগলি . . .?'" ক্লাস থেকে বের হয়ে একটু চিন্তায় পরলাম। পকেটে মাত্র একশ টাকা। সম্বল বলতে এটুকুই। কাল নীরার জন্মদিন। তিন বছর ধরে একসাথে আছি। মেয়েটাকে কখনোই কিছু দেয়া হয়নি। পৃথীবিতে কিছু কিছুমেয়ে আছে যারা অল্পতেই খুশী। নীরাও তাই। ও এমন একটা মেয়ে যার কাছে কিছুই লুকানো যায়না। আর তাই তিন বছরের মধ্যে ওর সামনে কখনো মন খারাপ করতে পারিনি। এমনিতেই ও অনেক বেশি কেয়ারিং।নীরার সাথে আমার পরিচয় ফার্মগেটে। ইউ-সি-সি তে কোচিং করার সুবাদে। ক্যাডেট কলেজ থেকে বের হয়ে প্রথমেই নিজেকে গুছিয়ে নিতে কিছু সময় লাগে। জীবনের বড় একটা অংশ মেয়েদের কাছ থেকে দূরে থাকারফলে মেয়েদের প্রতি তীব্র কৌতূহল ছিল। যদিও ছেলে হিসেবে আমি বেশ লাজুক প্রকৃতির। একবার কোচিংএর সামনে বসে ফুচকা খাওয়ার পর টাকা দিতে গেলে খেয়াল করলাম পকেটে মানিব্যাগ নেই। এক প্রকার অস্বস্তির মধ্যে পড়লাম। ছোটবেলা থেকেই আত্মসম্মান বোধটা আমার প্রচন্ড। ফুচকাওয়ালাকে বললাম 'মামা, মানিব্যাগ ফেলে এসেছি। আমার কাছে টাকা নাই। এই ঘড়িটা রাখুন।' দোকানী বিজয়ীর হাসি দিল। স্টিভ জবস আইপড আবিস্কার করে...
Posts
- Get link
- X
- Other Apps
#_ ভালবাসার_গল্প..... This story is Real... So friends don't miss it... ব্যবসায় পড়া লেখা শেষ করে আমেরিকা থেকে সবে মাত্র দেশে ফিরল রিফাত। দেশে বাবার বিশাল ব্যবসা। তাই তার বাবাও চান তার এই ব্যবাসার দায়িত্ব বুঝে নেক তার ছেলে। তাই হলো, ব্যবসার সব দায়িত্ব এখন রিফাতের। কয়েক মাস কেটে গেলো, একা আর সামলানো যায় না, একজন P.A (Personal Assistan) দরকার। নিয়োগ দেয়া হলো "অথৈই" নামের এক মেয়েকে। অথৈই ছিল উচ্চ শিক্ষিত, সুন্দরী। সে তার বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে। বাবার সংসার চালানোর মত ক্ষমতা এখন আর নেই তাই অথৈই এর জন্য চাকুরিটা খুবই প্রয়োজন ছিল। বিশাল কোম্পানিতে চাকুরি পেয়ে খুশি অথৈই। তার বাবা মাকে নিয়ে ভালোই দিন কাটে অথৈইর। এরি মাঝে রিফাতের সাথে উঠা বসা অথৈইর । রিফাত অথৈইকে নিয়ে কখনো দুপুরে লাঞ্ছ, পার্কে ঘুরা কিংবা রাতে কেন্ডেল ডিনার করে। একসময় দু'জন দু'জনকে ভালোবেসে ফেলে কিন্তু কেও তা কাউকে বলেনি। হঠাৎ এক দিন পার্কে রিফাত তার ভালবাসার কথা বলেই ফেলে অথৈইকে, রিফাতেকে ভালোবাসা সত্তেও অথৈই রিফাতকে ফিরিয়ে দিলো। কারন, রিফাত এত্ত বড় কোম্পানির মালিক তার সাথে সম্...
- Get link
- X
- Other Apps
এক মাসের পরিচয়। দেখা করা। ভালোলাগা। ছেলেটা একদিন বলে, - ভালোবাসি - তাই? - হুম..ভালোবাসো? - ভেবে দেখি নি - ভেবে দেখবে? - সময় চাই - সময় নাও... সারারাত কথা বলার শুরু। দুই দিন পর ফোনে, - ভেবেছো? - উমম ভাবছি, - এত টাইম নিলে হয়? - এত উতলা হইলে হয়?...সবুর কা ফল মিষ্টি হয়... দুই মাস পর রেস্টুরেন্টে, - ভেবেছো? - এত বড় সিদ্ধান্ত। আরো সময় লাগবে। এই সময়টা ভালো বন্ধু থাকি? - ওকে.. টেক ইউর টাইম... আরো ছয় মাস পর। সিনেপ্লেক্সে। কোনো এক রোমান্টিক মুভির শেষে, - ভেবেছো? - হুম, কিছু কনফিউশন আছে, দূর করেই জানাবো... - ওকে সময় যায়। ভালোলাগা বেড়ে প্রথেমে ভালোবাসা হয়। ভালোবাসা বেড়ে দুর্বলতা হয়। কিন্তু হঠাত দুম করে মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। - ভেবেছিলে? - হুম। এন আর আই পাত্র। অনেক ভেবে মা বাবার অমতে যেতে পারি নি। - আমার ব্যাপারে ভেবেছিলে? - আমার শ্বাশুড়ী ডাকছে! - বলে যাও - ডু মি এ ফেভার। আমিতো শ্বশুড় বাড়িতে। আর ফোন দিও না প্লিজ! ছেলে এক বছর ধরে ফেভার করে আসছে। আরেকটা নাহয় বেশিই করলো! কিন্তু সে ভেঙ্গে পড়ে। ভুলতে চায়। পারে না। মনের ক্ষতে আস্তে আস্তে সময়ের মলম লাগে। পুরোটা সারে না। তবে ভুলে থাক...
- Get link
- X
- Other Apps
💗 💗 শিরোনামহীন ভালোবাসা 💗 💗 ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ ⚛ 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 🔯 . ফেইছবুকে ঢুকতেই ফারহানকে মেসেজ দিলো সাবিহা, --কিরে কাল ফেইছবুকে আসিস নি কেনো? (সাবিহা) --এমনি। (ফারহান) --এমনি মানে? ফোনওতো রিসিভ করস নাই।কি হইছে তর বল? --আরে কিচ্ছু হয়নি। বাদ দেতো। কি করস? --কিছুনা। তুই? --বসে আছি। _ ★ফারহান ও সাবিহা দুজন খুব ভালো বন্ধু। ফেইফবুকে ওদের বন্ধুত্ব হলেও এখন দুজন বাস্তব জীবনেরও ববন্ধুটা। একদিন কথা না বলে থাকতে পারেনা। সাবিহা ফারহানকে বন্ধুর চেয়েও আরো বেশি কিছু ভাবে। কিন্তু ফারহানকে সেটা বলা হয়ে ওঠেনা। _ ★ফারহানের অল্প-স্বল্প দুষ্টুমি,মাঝে মাঝে চুপ হয়ে থাকা,হঠাৎ চিল্লাই ওঠে ভয় দেখানো এসব যেনো ফারহানের এক অদ্ভুদ প্রতিভা। এগুলো সাবিহাকে ফারহানের প্রতি আরো দূর্বল করে তুলে। কিন্তু সাবিহা তার ভালোবাসার কথা বলতে পারেনা বন্ধুত্ব হারানোর ভয়ে। _ ★প্রায় ৪ বছর যাবৎ ওদের বন্ধুত্বের রিলেশন। সাবিহার আর সহ্য হচ্ছেনা।চিন্তা করলো ফারহানকে বলেই দিবে তার ভালোবাসার কথা। অতঃপর ফারহানকে ফোন দিলো সাবিহা, , --হ্যালো। (ফারহান) --কই তুই? (সাবিহা) --আমিতো ...
- Get link
- X
- Other Apps
ভালোবাসার, গল্প অবশেষে,, মায়াবতীর, বিয়ে, হয়েই, গেল, !, অবশেষে, মায়াবতীর বিয়ে হয়েই গেল ! অবশ্য তাতে আমার কিছু আসে-যায় না। মনে হচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি কাজ'টা সেরে ফেললো সে... অনেক দিন থেকেই টিউশনির কিছু টাকা তার জন্য রেখে দেই। সেটা দিয়েই একটা নীল শাড়ি কিনলাম ... .. আরো কিছু দিন গেলে হয়-তো আরো অল্প টাকা জমতো। সব মিলিয়ে এর চেয়ে খানিক'টা ভালো একটা শাড়ি পেতাম... এটাও খারাপ নাহ ! নীল তার প্রিয় রঙ, তার প্রিয় বলেই হয়-তো আমারও প্রিয় ! নীল ড্রেসে তাকে বেশ মানাতো... আমার ভাষায় যাকে বলে, ডানা কাটা পরী !! আচ্ছা, নীল শাড়িতে তাকে কেমন দেখাবে? মায়াবতী কি আমার দেওয়া শাড়ি পরবে?? সে বুদ্ধি আমি আগেই করে রেখেছিলাম, যার মাধ্যমে শাড়ি'টি পাঠালাম- তাকে বলে দিয়েছি... আমার কথা না বলতে ! অদ্ভুদ খেলা তার সাথে, পাগলামী-পাগলামী.. .. মায়াবতী'কে প্রথম কবে দেখেছিলাম, ভুলে গেছি... তবে শেষ দিনের কথা স্পষ্ট মনে আছে। সেদিন সে নীল-সাদার মাঝে একটা ড্রেস পরেছিলো ; প্রচন্ড ঝগড়ার মাঝে তার কান ভিজে গিয়েছিলো ... .. ঘামের বিন্দু বিন্দু ফুটা তার সাদা উড়না শুকিয়ে নিলো ! ঐ ক্ষণের প...
- Get link
- X
- Other Apps
# _ভালোবাসার_গল্প_বিয়ের_পর_প্রথমবার_যখন_মারিয়াকে_নিয়ে_শপিং , ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ ▪ ▫ বিয়ের পর প্রথমবার যখন মারিয়াকে নিয়ে শপিং করতে গেলাম, ও তখন বলে উঠলো- “এই যে শোনেন, আমার শাড়ি আর অন্যান্য ড্রেস গুলো আপনি পছন্দ করে দিবেন, আর আপনার ড্রেস গুলো সব আমি পছন্দ করে দিবো, ঠিক আছে”?? . আমি মৃদু হেসে সম্মতি দিয়ে ওর জন্য সুন্দর একটাশাড়ি পছন্দ করে কিনে দিলাম। আর ও আমার জন্যপছন্দ করলো, আগের যুগের কিছু ঢিলে-ঢালা শার্ট,।টেইলার্সে নিয়ে গিয়ে দিয়ে আসলো আমারপ্যান্টের মাপ।.আমি যখন মুখ কা লো করে তাকে জিজ্ঞেসকরেছিলাম, “এটা কি হলো?? আমি তোমার জন্য কত সুন্দর একটা শাড়ি পছন্দ করে দিলাম, আর তুমি আমার জন্য এসব কি পছন্দ করলা”?? মারিয়া তখন হালকা চোখ রাঙিয়ে আমাকে বললো, “বেশী কথা বলবেন না !! আপনি সুন্দর সুন্দর ড্রেস পরবেন, আর রাস্তা ঘাটের সব মেয়েরা আপনার দিকে তাকিয়ে থাকবে, তাইনা?? উহু আমি এসব মেনে নিতে পারবো না” . ব্যাপারটাতে আমি প্রথমে বিরক্ত হলেও দিনে দিনে বুঝতে পেরেছিলাম, মেয়েটা আমাকে কত বেশী ভালবাসে !! কিভাবে আমি সুখে থাকবো, কি করলে আমি প্রাণ খুলে হাসবো, সব সময় খুশি থাকবো, সেই ...