মেয়ে: এই তুই আমার হাত ধরেছিস
কেন ?
ছেলে: কেন আবার,ইচ্ছে হয়েছে তাই
ধরেছি।
মেয়ে: কেন,আমি কি তোর বউ নাকি ?;
ছেলে: বউইতো,
মেয়ে: ইশ, আমার বয়েই গেছে তোর বউ
হবো।
ছেলে: আচ্ছা বউ হতে হবে না,তুই
ভিজে যাবি
তাইতো হাত ধরেছি।কতো বৃষ্টি হচ্ছে
দেখছিস না ?;
মেয়ে: আমি বৃষ্টিতে ভিজবো তোর
কি...?
ছেলে: না,ভিজতে হবে না,ভিজলে
তোর ঠান্ডা
লাগবে,পরে টেনশন হবে আমার...।
মেয়ে: কেন তোর টেনশন হবে ?;
ছেলে: তোর ঠান্ডা লাগলে কার
সাথে ঝগড়া করবো ?
ঝগড়া না করতে পারার টেনশন।
মেয়ে: ও আচ্ছা তার মানে আমি তোর
সাথে
ঝগড়া করি ?
ছেলে: হ্যাঁ করিসইতো, ;
মেয়ে: ওকে,আজ থেকে আর কিছুই
বলবো না।
ছেলে : আহালে আমার বউটা রাগ
করছে... ;
মেয়ে: দূরে যা,আমাকে ধরবি না
কুত্তা.....।
.
এমনই একটা মধুর বন্ধুত্তেরসম্পর্ক কুশল
আর শ্রাবণীর মাঝে,কুশল অসম্ভব রকম
ভালোবাসে এই মেয়েটাকে।কখন যে
বন্ধুত্তের
গন্ডি পেড়িয়ে শ্রাবণীকে
ভালোবেসে ফেলেছে
কুশল নিজেও জানে না...। সব সময়ই
শ্রাবণীকে
নানা কাজ কর্মের মাধ্যমে বুঝায়
কতটা ভালোবাসে ওকে...। কিন্তু
শ্রাবণী?? কুশল বুঝতে পারে না
শ্রাবণীও কি ওকে ভালোবাসে
নাকি শুধু বন্ধু ভাবে।
.
ছেলে: আইসক্রিম খাবি শ্রাবণী ? ;
মেয়ে: ওয়াও গ্রেট আইডিয়া,খাবো... ;
ছেলে: ওকে তুই তাহলে এখানে
দাড়া,আমি রাস্তার
ওপাড়ে গিয়ে আইসক্রিম নিয়ে
আসছি... ;
মেয়ে: কুশল শুন... ;-
ছেলে: কি..................... ?
মেয়ে: কুশললললললললল......
.
শ্রাবণী হাসপাতালে কুশলের পাশে
বসে কাদঁছে,
ঐভাবে পিছন থেকে মাঝ রাস্তায়
ডাক দেওয়ায়ই
এখন কুশলের এই অবস্থা,এই ভেবে
শ্রাবণী নিজেকে
বার বার ধিক্কার দিচ্ছে।ডাক্তার
বলেছে সিরিয়াস
তেমন কিছুই হয়নি,রাস্তায় পড়ে গিয়ে
পায়ে একটু
আঘাত পেয়েছে,আর শরীরের বিভিন্ন
জায়গায় অল্প
কেটে গেছে...ব্যাথার জন্য ঘুমের
ইনজেকশন দিয়
দিয়েছে...কুশল ঘুম ভেঙ্গে দেখে
শ্রাবণী পাশে বসে কাদঁছে... ;
.
ছেলে: কাদঁছিস কেন শ্রাবণী ? ;
মেয়ে: সরি কুশল,আমার জন্য তর এমন
হইছে.. ;
ছেলে: ধুর পাগলি কিছুই হয়নিত আমার।
আমি ঠিক আছি... ;
মেয়ে: কুশল তর কিছু হলে যে আমি
বাছবো না রে;
ছেলে: কেন?তুই কি আমার বউ নাকি? ;
মেয়ে: হে,আমিই তর বউ।গ্রহণ করবিনা
আমায়? ;
ছেলে: পাগলি,ভালোবাসিস কিন্তু
বলতে পারলিনা ;
মেয়ে: আমি কেন বলবো?তুই বলিসনি
কেনো? ;
ছেলে: আমিতো কতো বুঝালাম
তুইতো বুঝলি না.. ;
মেয়ে: এখন কি ঝগড়া করবি? আমাকে
বুকে নিবিনা?
ছেলে: কুশল দুহাত বাড়িয়ে
শ্রাবণীকে বুকে টেনে নেয়।
.
অবশেষে তাদের দুজনের ভালোবাসা
পুর্ণতা পায়....
কেন ?
ছেলে: কেন আবার,ইচ্ছে হয়েছে তাই
ধরেছি।
মেয়ে: কেন,আমি কি তোর বউ নাকি ?;
ছেলে: বউইতো,
মেয়ে: ইশ, আমার বয়েই গেছে তোর বউ
হবো।
ছেলে: আচ্ছা বউ হতে হবে না,তুই
ভিজে যাবি
তাইতো হাত ধরেছি।কতো বৃষ্টি হচ্ছে
দেখছিস না ?;
মেয়ে: আমি বৃষ্টিতে ভিজবো তোর
কি...?
ছেলে: না,ভিজতে হবে না,ভিজলে
তোর ঠান্ডা
লাগবে,পরে টেনশন হবে আমার...।
মেয়ে: কেন তোর টেনশন হবে ?;
ছেলে: তোর ঠান্ডা লাগলে কার
সাথে ঝগড়া করবো ?
ঝগড়া না করতে পারার টেনশন।
মেয়ে: ও আচ্ছা তার মানে আমি তোর
সাথে
ঝগড়া করি ?
ছেলে: হ্যাঁ করিসইতো, ;
মেয়ে: ওকে,আজ থেকে আর কিছুই
বলবো না।
ছেলে : আহালে আমার বউটা রাগ
করছে... ;
মেয়ে: দূরে যা,আমাকে ধরবি না
কুত্তা.....।
.
এমনই একটা মধুর বন্ধুত্তেরসম্পর্ক কুশল
আর শ্রাবণীর মাঝে,কুশল অসম্ভব রকম
ভালোবাসে এই মেয়েটাকে।কখন যে
বন্ধুত্তের
গন্ডি পেড়িয়ে শ্রাবণীকে
ভালোবেসে ফেলেছে
কুশল নিজেও জানে না...। সব সময়ই
শ্রাবণীকে
নানা কাজ কর্মের মাধ্যমে বুঝায়
কতটা ভালোবাসে ওকে...। কিন্তু
শ্রাবণী?? কুশল বুঝতে পারে না
শ্রাবণীও কি ওকে ভালোবাসে
নাকি শুধু বন্ধু ভাবে।
.
ছেলে: আইসক্রিম খাবি শ্রাবণী ? ;
মেয়ে: ওয়াও গ্রেট আইডিয়া,খাবো... ;
ছেলে: ওকে তুই তাহলে এখানে
দাড়া,আমি রাস্তার
ওপাড়ে গিয়ে আইসক্রিম নিয়ে
আসছি... ;
মেয়ে: কুশল শুন... ;-
ছেলে: কি..................... ?
মেয়ে: কুশললললললললল......
.
শ্রাবণী হাসপাতালে কুশলের পাশে
বসে কাদঁছে,
ঐভাবে পিছন থেকে মাঝ রাস্তায়
ডাক দেওয়ায়ই
এখন কুশলের এই অবস্থা,এই ভেবে
শ্রাবণী নিজেকে
বার বার ধিক্কার দিচ্ছে।ডাক্তার
বলেছে সিরিয়াস
তেমন কিছুই হয়নি,রাস্তায় পড়ে গিয়ে
পায়ে একটু
আঘাত পেয়েছে,আর শরীরের বিভিন্ন
জায়গায় অল্প
কেটে গেছে...ব্যাথার জন্য ঘুমের
ইনজেকশন দিয়
দিয়েছে...কুশল ঘুম ভেঙ্গে দেখে
শ্রাবণী পাশে বসে কাদঁছে... ;
.
ছেলে: কাদঁছিস কেন শ্রাবণী ? ;
মেয়ে: সরি কুশল,আমার জন্য তর এমন
হইছে.. ;
ছেলে: ধুর পাগলি কিছুই হয়নিত আমার।
আমি ঠিক আছি... ;
মেয়ে: কুশল তর কিছু হলে যে আমি
বাছবো না রে;
ছেলে: কেন?তুই কি আমার বউ নাকি? ;
মেয়ে: হে,আমিই তর বউ।গ্রহণ করবিনা
আমায়? ;
ছেলে: পাগলি,ভালোবাসিস কিন্তু
বলতে পারলিনা ;
মেয়ে: আমি কেন বলবো?তুই বলিসনি
কেনো? ;
ছেলে: আমিতো কতো বুঝালাম
তুইতো বুঝলি না.. ;
মেয়ে: এখন কি ঝগড়া করবি? আমাকে
বুকে নিবিনা?
ছেলে: কুশল দুহাত বাড়িয়ে
শ্রাবণীকে বুকে টেনে নেয়।
.
অবশেষে তাদের দুজনের ভালোবাসা
পুর্ণতা পায়....
Comments
Post a Comment