#_ভালোবাসার_গল্প_কেমন_আছো_তুমি,?
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
💠
🔘
:- দোস্ত দেখ এই ভাবে জীবন চলে না
:- কেন কি ভাবে চলে
:- দেখ মেয়েটা তার স্বার্থের জন্যে চলে গেছে। সে নিশ্চই সুখেই আছে আর তুই নিজের জীবনটাকে বরবাদ করে দিচ্ছিস
:- কই একেই বলে জীবন। কোন সাংসারিক মায়া নেই কিছু নেই আহ কি শান্তি
:- চল এখান থেকে চল
:- তুই যা আমি আসি
:- আচ্ছা ৫ মিনিটের মধ্য আয়। আন্টি অনেক টেনশনে আছে
:- আচ্ছা যা
.
.
কথা হচ্ছিল রবিন আর অর্নবের মধ্য। দুইজন কাজিন+ স্কুল, কলেজ & ভার্সিটির ফ্রেন্ড। অনেক ভাল বোঝাপড়া তাদের মধ্য। রবিন যে মেয়েটির কথা বলছিল সে ছিল অর্নবের প্রেমিকা। কিন্তু বেকার দেখে অর্নব কে ছেরে চলে যায়।
.
.
অর্নব প্রথম দিন ভার্সিটিতে যাবার জন্য রিক্সাতে যাচ্ছিল হঠাৎ একটি মেয়েকে দেখে তার চোখ আটকে যায়। অনেক সুন্দর না তবু চেহারার মধ্য কেমন যানি মায়া আছে।
.
প্রতি দিন অর্নব ভার্সিটিতে যাওয়ার সময় দেখত মেয়েটা ওখানেই দ্বারিয়ে থাকে। এই ভাবেই সে ভালবেসে ফেলে মেয়েটিকে।
একদিন সে দেখে মেয়েটা তার বোনের সাথে গল্প করছে। বাসায় ফিরে সে তার বোন কে বলল
:- কিরে ঐ মেয়েটা কে
:- কোন মেয়ে
:- আরে তুই সকালে যার সাথে গল্প করলি ওটা।
:- ওহ অবন্তির কথা বলছিস
:- হুম
:- তা ভাইয়া পছন্দ নাকিরে
:- হ্যাঁ
:- তাইলে তুই আমারে ২,০০০ টাকা দিবি তাইলে লাইন হয়ে যাবে
:- পারব না
:- ওকে তাইলে থাক
:- আচ্ছা 1500 টাকা দিলে হবে
:- ওকে কাল রহিম মামার ফুচকার দোকানে আসবি
.
পরের দিন ফুচকার দোকানে গিয়ে দেখে অবন্তি বসে।
:- কিরে রিমি
:- ভাইয়া ভাবির সাথে বসে আছি
:- কে তোর ভাবি
:- আচ্ছা লোক তো তুই। অবন্তি ভাবি
:- অনেক ফাজিল হয়ে গেছিস
.
তারপরে অবন্তিকে বললাম
:- হাই কেমন আছেন
:- ভাল। তুমি
:- ভাল
:- আর শুনো এই আপনি কথা বাদ দাও ওকে।
:- হুম।
:- ফুল আনছো
:- কেন
:- তাইলে প্রপোজ করবা ঘোড়ার ডিম দিয়া।
:- ওহ সরি ভুলে গেছিলাম
:- আচ্ছা লাগবে না। এক কাজ করো এমনি প্রপোজাল করো।
হাটুগেরে অর্নব প্রপোজ করল
.
এই ভাবেই চলতে থাকে তাদের ভালবাসার দিন গুলি। কিন্তু হঠাৎ একদিন অবন্তি ফোন দিয়ে অর্নব কে পার্কে আসতে বলল
পার্কে যেতেই অবন্তি বলল
:- তোমাকে কিছু বলার ছিল
:- বলো
:- আসলে বাবা বিয়ে ঠিক করেছে ছেলে চাকরি করে।
:- তারমানে সম্পর্ক
:- হুম এখানেই শেষ
:- আমাকে ছেরে ভাল থাকতে পারাবা
:- হুম অনেক ভাল থাকব
:- আচ্ছা ভাল থেকো
.
কান্না জরিত কন্ঠে বিদায় জানালো তাকে। তারপর থেকেই এমন অবস্থা।সারাদিন পার্কে বসে থাকে আর অপেক্ষা করে একদিন নিশ্চই সে তার ভুল বুঝতে পারবে।
.
ভাবতে ভাবতে বাড়ী পৌছে যায় অর্নব।
রাতে খাবার পরে সে সুয়ে ভাবতে থাকে রবিনের কথা গুলা। অবশ্যই অবন্তি সুখি আছে। আমি কেনো তার সৃতি আক্রে রেখে কষ্ট পাচ্ছি। আজ থেকে নতুন জীবন শুরু করব অবন্তিকে দেখিয়ে দেব। আমিও বেকার না। আগামি কালই শুরু হবে আমার স্টাগেলিং।
.
পরের দিন সকালে উঠে মর্নির ওয়ার্কে যায়। সকালে মা ডাকতে গিয়ে তাকে না পেয়ে চিন্তায় পরে যায়। মাথায় হাত রেখে বসে থাকে। হঠাৎ কলিং বেল এর শব্দে মা গিয়ে দরজা খুলে দিয়ে অবাক চিত্তে তাকিয়ে আছে।
:- কি মা কি দেখছো
:- তুই জগিং এ গেছিলি
:- হুম কেন
:- আচ্ছা ফ্রেস হয়ে আয় নাস্তা দিচ্ছি।
:- ওকে যাই। আজ একটা ইইন্টার্ভিউ আছে কয়েকটা টাকা দিও।
:- আচ্ছা।
.
নাস্তা করে মায়ের বাবার দোয়া নিয়ে ইন্টার্ভিউ দিতে যায় সে। এবং সাকসেসফুল। একটি সফটওয়্যার কোম্পানি তে। প্রায় ৭০ হাজার টাকা বেতন। ভালই চলে যাচ্ছিল।
.
এর মধ্য মা বাবার জন্য বিয়ের পিড়িতে বসতে যাচ্ছে সে। শপিং করতে গিয়ে সে মলের সামনে দেখে অবন্তি দ্বারিয়ে আছে। তার সামনে গিয়ে অর্নব বলল
:- কেমন আছো তুমি
কিন্তু উত্তর দেওয়ার আগেই একজন ছেলে এসে তার হাত ধরে নিয়ে চলে গেল। হয়তো বা তার স্বামী হবে। কিন্তু অর্নব তার উত্তর পেল না।
অজানাই থেকে গেল `` কেমন আছে সে "























:- দোস্ত দেখ এই ভাবে জীবন চলে না
:- কেন কি ভাবে চলে
:- দেখ মেয়েটা তার স্বার্থের জন্যে চলে গেছে। সে নিশ্চই সুখেই আছে আর তুই নিজের জীবনটাকে বরবাদ করে দিচ্ছিস
:- কই একেই বলে জীবন। কোন সাংসারিক মায়া নেই কিছু নেই আহ কি শান্তি
:- চল এখান থেকে চল
:- তুই যা আমি আসি
:- আচ্ছা ৫ মিনিটের মধ্য আয়। আন্টি অনেক টেনশনে আছে
:- আচ্ছা যা
.
.
কথা হচ্ছিল রবিন আর অর্নবের মধ্য। দুইজন কাজিন+ স্কুল, কলেজ & ভার্সিটির ফ্রেন্ড। অনেক ভাল বোঝাপড়া তাদের মধ্য। রবিন যে মেয়েটির কথা বলছিল সে ছিল অর্নবের প্রেমিকা। কিন্তু বেকার দেখে অর্নব কে ছেরে চলে যায়।
.
.
অর্নব প্রথম দিন ভার্সিটিতে যাবার জন্য রিক্সাতে যাচ্ছিল হঠাৎ একটি মেয়েকে দেখে তার চোখ আটকে যায়। অনেক সুন্দর না তবু চেহারার মধ্য কেমন যানি মায়া আছে।
.
প্রতি দিন অর্নব ভার্সিটিতে যাওয়ার সময় দেখত মেয়েটা ওখানেই দ্বারিয়ে থাকে। এই ভাবেই সে ভালবেসে ফেলে মেয়েটিকে।
একদিন সে দেখে মেয়েটা তার বোনের সাথে গল্প করছে। বাসায় ফিরে সে তার বোন কে বলল
:- কিরে ঐ মেয়েটা কে
:- কোন মেয়ে
:- আরে তুই সকালে যার সাথে গল্প করলি ওটা।
:- ওহ অবন্তির কথা বলছিস
:- হুম
:- তা ভাইয়া পছন্দ নাকিরে
:- হ্যাঁ
:- তাইলে তুই আমারে ২,০০০ টাকা দিবি তাইলে লাইন হয়ে যাবে
:- পারব না
:- ওকে তাইলে থাক
:- আচ্ছা 1500 টাকা দিলে হবে
:- ওকে কাল রহিম মামার ফুচকার দোকানে আসবি
.
পরের দিন ফুচকার দোকানে গিয়ে দেখে অবন্তি বসে।
:- কিরে রিমি
:- ভাইয়া ভাবির সাথে বসে আছি
:- কে তোর ভাবি
:- আচ্ছা লোক তো তুই। অবন্তি ভাবি
:- অনেক ফাজিল হয়ে গেছিস
.
তারপরে অবন্তিকে বললাম
:- হাই কেমন আছেন
:- ভাল। তুমি
:- ভাল
:- আর শুনো এই আপনি কথা বাদ দাও ওকে।
:- হুম।
:- ফুল আনছো
:- কেন
:- তাইলে প্রপোজ করবা ঘোড়ার ডিম দিয়া।
:- ওহ সরি ভুলে গেছিলাম
:- আচ্ছা লাগবে না। এক কাজ করো এমনি প্রপোজাল করো।
হাটুগেরে অর্নব প্রপোজ করল
.
এই ভাবেই চলতে থাকে তাদের ভালবাসার দিন গুলি। কিন্তু হঠাৎ একদিন অবন্তি ফোন দিয়ে অর্নব কে পার্কে আসতে বলল
পার্কে যেতেই অবন্তি বলল
:- তোমাকে কিছু বলার ছিল
:- বলো
:- আসলে বাবা বিয়ে ঠিক করেছে ছেলে চাকরি করে।
:- তারমানে সম্পর্ক
:- হুম এখানেই শেষ
:- আমাকে ছেরে ভাল থাকতে পারাবা
:- হুম অনেক ভাল থাকব
:- আচ্ছা ভাল থেকো
.
কান্না জরিত কন্ঠে বিদায় জানালো তাকে। তারপর থেকেই এমন অবস্থা।সারাদিন পার্কে বসে থাকে আর অপেক্ষা করে একদিন নিশ্চই সে তার ভুল বুঝতে পারবে।
.
ভাবতে ভাবতে বাড়ী পৌছে যায় অর্নব।
রাতে খাবার পরে সে সুয়ে ভাবতে থাকে রবিনের কথা গুলা। অবশ্যই অবন্তি সুখি আছে। আমি কেনো তার সৃতি আক্রে রেখে কষ্ট পাচ্ছি। আজ থেকে নতুন জীবন শুরু করব অবন্তিকে দেখিয়ে দেব। আমিও বেকার না। আগামি কালই শুরু হবে আমার স্টাগেলিং।
.
পরের দিন সকালে উঠে মর্নির ওয়ার্কে যায়। সকালে মা ডাকতে গিয়ে তাকে না পেয়ে চিন্তায় পরে যায়। মাথায় হাত রেখে বসে থাকে। হঠাৎ কলিং বেল এর শব্দে মা গিয়ে দরজা খুলে দিয়ে অবাক চিত্তে তাকিয়ে আছে।
:- কি মা কি দেখছো
:- তুই জগিং এ গেছিলি
:- হুম কেন
:- আচ্ছা ফ্রেস হয়ে আয় নাস্তা দিচ্ছি।
:- ওকে যাই। আজ একটা ইইন্টার্ভিউ আছে কয়েকটা টাকা দিও।
:- আচ্ছা।
.
নাস্তা করে মায়ের বাবার দোয়া নিয়ে ইন্টার্ভিউ দিতে যায় সে। এবং সাকসেসফুল। একটি সফটওয়্যার কোম্পানি তে। প্রায় ৭০ হাজার টাকা বেতন। ভালই চলে যাচ্ছিল।
.
এর মধ্য মা বাবার জন্য বিয়ের পিড়িতে বসতে যাচ্ছে সে। শপিং করতে গিয়ে সে মলের সামনে দেখে অবন্তি দ্বারিয়ে আছে। তার সামনে গিয়ে অর্নব বলল
:- কেমন আছো তুমি
কিন্তু উত্তর দেওয়ার আগেই একজন ছেলে এসে তার হাত ধরে নিয়ে চলে গেল। হয়তো বা তার স্বামী হবে। কিন্তু অর্নব তার উত্তর পেল না।
অজানাই থেকে গেল `` কেমন আছে সে "
Comments
Post a Comment