#_ভালোবাসার_গল্প_
"গোধুলির_ওপারে",
আর্য ... অনেকটা পাগল টাইপের একটা
ছেলে, নিজের লাইফ নিয়ে ততোটা
না ভাবলেও
অন্যদের নিয়ে অনেক ভাবে ছেলেটা,
,,
বিশেষ করে ওর বন্ধুগুলো কে নিয়ে....
যাদের কে ওর জীবনের সবথেকে বড়
অংশ মনে করে আর্য ...
.
সেই ছোটবেলা থেকে পরিবার বলতে
তেমন কিছুই ছিলো না আর্যোর , , তাই
ওর ,ঔ বন্ধু গুলোই ছিলো
ওর জন্যে ,ওর পরিবার, জীবন ,
হাসিকান্না
স্বপ্ন আর যা কিছু একজন মানুষের জীবনে
থাকতে পারে ....সব ....
.
তবে সময়ের পালাবদলের সাথে
সাথে, হঠাৎ
করেই , কেমন যেন অনেক কিছুই চেঞ্জ
হতে শুরু করে আর্যোর জীবনে..
যেই বন্ধু গুলো ওর জীবনের সব ছিলো ,
হঠ্যাৎ করে ,কেন যেনো হাত ছেড়ে
দেয় তারা ,সরে যায় পাশ থেকে, ,
হয়তো জীবনে নতুন প্রেমের ছোয়া
পেয়েছে তাই , মুল্যহীন বন্ধুটাকে ভুলে
গেছে ওরা ....
.
.
আজ আর্য অনেক একা, বন্ধুগুলোও আর সেই
আগের মতোন নেই,
জীবনের রং টাও তাই হয়তো আজ
হারিয়ে
যেতে বসেছে প্রায় ....
.
তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই, , রঙ্গিন
ঔ ফেসবুকে প্রবেশ আর্যোর ...হয়তো
জীবনে
কিছু টা রং ফিরিয়ে আনার
প্রত্যাশায় ...
.
অনেকদিন পর ঢোকা, , তাই প্রাণের
বন্ধুগুলোর সাথে তোলা পুরোনো
সব ছবি গুলোই চেক্ করছিলো আর্য ,
ভাবছিলো হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
পাগলামি গুলির কথা ...
.
.
এমন সময় হঠাৎ একটা মেয়ের
ম্যাসেজ আসলো আর্যোর একাঊন্ট
এ ....
- ঔ কেমন আছো??
.
অনেকটা অপ্রস্তুত হয়েই রিপ্লাই
দিলো আর্য..
.
- হুম.. এইতো আছি মোটামুটি ..তুমি??
.
- আমি always ই ভালো থাকি বুঝছো ...
তা তুমি চেনো আমাকে??হুম
.
- হয়তো না ... তবে চিনতে
কতোক্ষণ , একটু খানিই তো সময় ...
.
- হুম ... but আমি তোমাকে খুব
ভালোভাবে চিনি ..হিহিহি, ,
.
কেমন জানি হঠ্যাৎ করেই
মেয়েটাকে,
ভালো লেগে যায় আর্যোর ... মিষ্টি
একটা মেয়ে ..
খুব সহজেই যার সাথে মনের কথাগুলো
শেয়ার করে নেওয়া যায়,,,
.
.
খুব তাড়াতাড়িই অনেক ভালো
বন্ধু হয়ে ওঠে রিধি আর আর্য ,,
খুব ভালো বন্ধু ...
যার ওপর রাগ করা যায়, অভিমান
করা যায়,
আর খুব সহজেই শেয়ার করে নেওয়া যায়
মনের সব কথা ...
.
.
ভালোই চলছিলো সব ওদের ভেতর, সবাই
সুখেই ছিলো নিজের নিজের লাইফ
নিয়ে,
.
এমন সময় হঠ্যাৎ একদিন রিধি কে
এফবি তে ম্যাসেজ দেয় আর্য ..
- "" দোস্ত ,তোর সাথে আর কথা নাই
যা, , পুরোপুরি কাট্টি ...
ভালো থাকিস্ .... পেঁচিবুড়ি
( সাথে একটা smile এর ইমো ) ""
.
রিধি প্রথমে ভেবেছিলো হয়তো
রাগ করেছে পাগলটা ..
রাগ ভেঙ্গে গেলে এমনিতেই
ফিরে আসবে, নক করবে প্রতিবারের
মতো ...
.
না , আর্য আর ফিরে আসে না, seen
হয়না রিধির কোনো ম্যাসেজ , এক সময়
কালো হয়ে আর্যোর নামটা ..
.
আর ওরা কখনো একে অন্যের ফোন
নাম্বারও নেয়নি যে, ফোনে
কন্টাক্ট করবে ...
তাই একসময় বাধ্য হয়েই আর্যোর কথা
ভুলে যেতে হয় রিধির, ব্যস্ত হয়ে
পরতে হয় আবার নিজের জীবনটাকে
নিয়ে, ,
.
.
দু'বছর পর ....
হঠ্যাৎ রিধিকে রাস্তায় ডাক দেয়
একটা ছেলে , ছেলেটা কে
কিভাবে যেন চিনতে পারে রিধি,
.রানা ...
হ্যা! আর্যোর বন্ধু ছিলো ও ...
অনেক শুনেছে ওর কথা রিধি.. "'আর্য"
নামের বিশ্বাস ঘাতক টার কাছ
থেকে ...
.
রানার কাছে আনমনেই আর্যোর কথা
জিঙ্গেসা করে রিধি, মনের
কোণে জমিয়ে রাখা
অনেকদিনের রাগ-অভিমানগুলো
নিয়ে , কিছু ঊত্তরের অপেক্ষায় ....
.
" আর্য, আর নেই রিধি ... দু'বছর আগেই
আমাদের ছেড়ে চলে গেছে পাগলটা,
ঔ না ফেরার দেশে ... চুপিসারে
কাঊকে কিছু না জানিয়ে ..."
.
কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলে
রিধি, নিরবে চোখের কোণে
চিকচিক করে ওঠা একফোঁটা জল
নিয়ে , দৌড়ে চলে আসে বাসায় ...
.
ফোন টা হাতে নিয়ে ফেসবুক ওপেন
করে ,
চেক্ করে
আর্যোর টাইপ করা লাস্ট স্টাটাস টা. ..
.
" গোধুলির ওপারে যাচ্ছি চলে,
বন্ধুরে ভালো থাকিস্, আর হয়তো আমি
আসবো না ফিরে .... "
.
.
হুম ... মারা গেছে আর্য নামের
পাগলটা, ব্রেনের টিঊমার টার
সাথে আর হাঁসি দিয়ে লড়াই করে
ঊঠতে পারে নি গাধাটা...
তাই ,
নি:শব্দে চলে গেছে পাগলটা , কাঊ
কে না জানিয়ে গোধুলির
ওপারে একাএকা, ...চুপিসারে...।।
"গোধুলির_ওপারে",
আর্য ... অনেকটা পাগল টাইপের একটা
ছেলে, নিজের লাইফ নিয়ে ততোটা
না ভাবলেও
অন্যদের নিয়ে অনেক ভাবে ছেলেটা,
,,
বিশেষ করে ওর বন্ধুগুলো কে নিয়ে....
যাদের কে ওর জীবনের সবথেকে বড়
অংশ মনে করে আর্য ...
.
সেই ছোটবেলা থেকে পরিবার বলতে
তেমন কিছুই ছিলো না আর্যোর , , তাই
ওর ,ঔ বন্ধু গুলোই ছিলো
ওর জন্যে ,ওর পরিবার, জীবন ,
হাসিকান্না
স্বপ্ন আর যা কিছু একজন মানুষের জীবনে
থাকতে পারে ....সব ....
.
তবে সময়ের পালাবদলের সাথে
সাথে, হঠাৎ
করেই , কেমন যেন অনেক কিছুই চেঞ্জ
হতে শুরু করে আর্যোর জীবনে..
যেই বন্ধু গুলো ওর জীবনের সব ছিলো ,
হঠ্যাৎ করে ,কেন যেনো হাত ছেড়ে
দেয় তারা ,সরে যায় পাশ থেকে, ,
হয়তো জীবনে নতুন প্রেমের ছোয়া
পেয়েছে তাই , মুল্যহীন বন্ধুটাকে ভুলে
গেছে ওরা ....
.
.
আজ আর্য অনেক একা, বন্ধুগুলোও আর সেই
আগের মতোন নেই,
জীবনের রং টাও তাই হয়তো আজ
হারিয়ে
যেতে বসেছে প্রায় ....
.
তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই, , রঙ্গিন
ঔ ফেসবুকে প্রবেশ আর্যোর ...হয়তো
জীবনে
কিছু টা রং ফিরিয়ে আনার
প্রত্যাশায় ...
.
অনেকদিন পর ঢোকা, , তাই প্রাণের
বন্ধুগুলোর সাথে তোলা পুরোনো
সব ছবি গুলোই চেক্ করছিলো আর্য ,
ভাবছিলো হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
পাগলামি গুলির কথা ...
.
.
এমন সময় হঠাৎ একটা মেয়ের
ম্যাসেজ আসলো আর্যোর একাঊন্ট
এ ....
- ঔ কেমন আছো??
.
অনেকটা অপ্রস্তুত হয়েই রিপ্লাই
দিলো আর্য..
.
- হুম.. এইতো আছি মোটামুটি ..তুমি??
.
- আমি always ই ভালো থাকি বুঝছো ...
তা তুমি চেনো আমাকে??হুম
.
- হয়তো না ... তবে চিনতে
কতোক্ষণ , একটু খানিই তো সময় ...
.
- হুম ... but আমি তোমাকে খুব
ভালোভাবে চিনি ..হিহিহি, ,
.
কেমন জানি হঠ্যাৎ করেই
মেয়েটাকে,
ভালো লেগে যায় আর্যোর ... মিষ্টি
একটা মেয়ে ..
খুব সহজেই যার সাথে মনের কথাগুলো
শেয়ার করে নেওয়া যায়,,,
.
.
খুব তাড়াতাড়িই অনেক ভালো
বন্ধু হয়ে ওঠে রিধি আর আর্য ,,
খুব ভালো বন্ধু ...
যার ওপর রাগ করা যায়, অভিমান
করা যায়,
আর খুব সহজেই শেয়ার করে নেওয়া যায়
মনের সব কথা ...
.
.
ভালোই চলছিলো সব ওদের ভেতর, সবাই
সুখেই ছিলো নিজের নিজের লাইফ
নিয়ে,
.
এমন সময় হঠ্যাৎ একদিন রিধি কে
এফবি তে ম্যাসেজ দেয় আর্য ..
- "" দোস্ত ,তোর সাথে আর কথা নাই
যা, , পুরোপুরি কাট্টি ...
ভালো থাকিস্ .... পেঁচিবুড়ি
( সাথে একটা smile এর ইমো ) ""
.
রিধি প্রথমে ভেবেছিলো হয়তো
রাগ করেছে পাগলটা ..
রাগ ভেঙ্গে গেলে এমনিতেই
ফিরে আসবে, নক করবে প্রতিবারের
মতো ...
.
না , আর্য আর ফিরে আসে না, seen
হয়না রিধির কোনো ম্যাসেজ , এক সময়
কালো হয়ে আর্যোর নামটা ..
.
আর ওরা কখনো একে অন্যের ফোন
নাম্বারও নেয়নি যে, ফোনে
কন্টাক্ট করবে ...
তাই একসময় বাধ্য হয়েই আর্যোর কথা
ভুলে যেতে হয় রিধির, ব্যস্ত হয়ে
পরতে হয় আবার নিজের জীবনটাকে
নিয়ে, ,
.
.
দু'বছর পর ....
হঠ্যাৎ রিধিকে রাস্তায় ডাক দেয়
একটা ছেলে , ছেলেটা কে
কিভাবে যেন চিনতে পারে রিধি,
.রানা ...
হ্যা! আর্যোর বন্ধু ছিলো ও ...
অনেক শুনেছে ওর কথা রিধি.. "'আর্য"
নামের বিশ্বাস ঘাতক টার কাছ
থেকে ...
.
রানার কাছে আনমনেই আর্যোর কথা
জিঙ্গেসা করে রিধি, মনের
কোণে জমিয়ে রাখা
অনেকদিনের রাগ-অভিমানগুলো
নিয়ে , কিছু ঊত্তরের অপেক্ষায় ....
.
" আর্য, আর নেই রিধি ... দু'বছর আগেই
আমাদের ছেড়ে চলে গেছে পাগলটা,
ঔ না ফেরার দেশে ... চুপিসারে
কাঊকে কিছু না জানিয়ে ..."
.
কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলে
রিধি, নিরবে চোখের কোণে
চিকচিক করে ওঠা একফোঁটা জল
নিয়ে , দৌড়ে চলে আসে বাসায় ...
.
ফোন টা হাতে নিয়ে ফেসবুক ওপেন
করে ,
চেক্ করে
আর্যোর টাইপ করা লাস্ট স্টাটাস টা. ..
.
" গোধুলির ওপারে যাচ্ছি চলে,
বন্ধুরে ভালো থাকিস্, আর হয়তো আমি
আসবো না ফিরে .... "
.
.
হুম ... মারা গেছে আর্য নামের
পাগলটা, ব্রেনের টিঊমার টার
সাথে আর হাঁসি দিয়ে লড়াই করে
ঊঠতে পারে নি গাধাটা...
তাই ,
নি:শব্দে চলে গেছে পাগলটা , কাঊ
কে না জানিয়ে গোধুলির
ওপারে একাএকা, ...চুপিসারে...।।
Comments
Post a Comment