☆অপূর্ব সত্তিকারের ভালোবাসা☆
-আচ্ছা তানিয়া তুই কি কখনও বুঝবি না
যে আমি তোকে কতটা
ভালোবাসি ???
-দেখ নিলয় তোর সাথে রিলেশন করা
সম্ভব নয়।
-কিন্তু কেনো দোস্ত ???
-কারন তুই আমার ছোটো বেলা থেকে
ভালোবন্ধু।আর আমি বন্ধু ছাড়া আর কিছু
ভাবি না।
-কিন্তু যারা ভালো বন্ধু তারা কি
বিয়ে করে না, প্রেম করে না ?
-দেখ আমার পক্ষে সম্ভব না
-তুই তো জানিস আমি ছোটো বেলা
থেকে তোকে ভালবাসি।তুই আমার
প্রথম ভালোবাসা।
-দেখ আমার কিছু করার নেই। তুই শুধুই
আমার বন্ধু আর কিছু না।
.
কথাটা বলেই তানিয়া চলে গেলো।
নিলয় তানিয়ার পথের দিকে
তাকিয়ে আছে।
সেই ছোটো বেলা থেকে নিলয়
তানিয়া কে ভালোবাসে। কিছু তেই
তানিয়া কে ছাড়া বাচা ওর পক্ষে
সম্ভব নয়।
শত হোক প্রথম ভালোবাসা,,,, আর প্রথম
ভালোবাসা সহজে ভুলার নয়।
কিন্তু তানিয়া যেনো তা বুঝে না।
নিলয়কে বুঝতেই চায় না।
.
নিলয় তো তানিয়ার জন্য সব কিছু করতে
পারে। তানিয়া তো রিফাত নামে
একজন কে খুব ভালোবাসে কিন্তু বলতে
পারে না। তাই একদিন রিফাতের
সাথে তানিয়ার রিলেশন হয়ে
গেলো। আর ওদের সম্পর্ক খুব গভীর হয়ে
গেলো। রিফাত মোটেও তানিয়াকে
ভালোবাসত না,,,, শুধু তানিয়ার দেহ
টাকে ভালোবাসতো।
.
তাই সে তানিয়া কে ভালোবাসার
দোহাই দিয়ে,,,তানিয়ার সব কিছু
নিয়ে নিল। আর কিছু দিন ভোগ করে
তানিয়া কে ছেড়ে দিলো। তানিয়া
কি করকে ভেবে পায় না। কারন
তানিয়া রিফাতের সাথে অবৈধ্য
সম্পর্কে তানিয়া গর্ভবতী হয়েছে।
তাই সে ভাবছে সে আত্মহত্যা করবে।
কিন্তু সব কিছু জেনেও নিলয় তানিয়ার
হাত টি ধরে তানিয়া কে বিয়ে
করার সিদ্ধান্তু নিল।
.
আর তানিয়া অপলক দৃষ্টি নিলয়ের
দিকে তাকিয়ে আছে। কারন সে
নিলয় কে কষ্ট দিয়ে ছিল। কিন্তু সেই
নিলয়ই তাকে এতো কিছুর পর আপন করে
নিলো। আর ভাবতে লাগলো তখন যদি
সে নিলয় কে ভালোবাসতো তাহলে
এমন টা হতো না। সত্তিকারের
ভালোবাসা টা বুঝা খুব কঠিন। আর তা
সবাই বুঝতে পারে না। তাই জীবনে
নেমে আসে ভয়ঙ্কর অন্ধকার।
না আজ আর তানিয়া নিলয় কে ভালো
না বেশে পারলো না ।তাই সে
নিলয়কে তার বুকে জড়িয়ে নিয়ে অঝর
ধারায় কান্না করতে লাগলো।
আর নিলয় তানিয়ার চোখ মুছে আবার
বুকে জড়িয়ে ধরে।
তানিয়া নিলয় কে আজ প্রথম বার "আই
লাভ ইউ বললো"। তাই নিলয় যেনো
পুরোনো সব কিছু ভুলে গেলো।
আর ভুলবেই বা না কেনো। কারন নিলয়
যে সত্তি কারের ভালোবেসেছে।
তাই যে কোনো অবস্থাতেই সে
তানিয়ার পাশে আছে।। আর এটাকেই
ভালো বাসা বলে, ভালোবাসার
মানুষটিকে টাকা দিয়ে , সারাটা
সময় কথা বলে, এমনকি সারা দিন
পিছনে ঘুরে , নিজের দেহ দিয়ে
দেয়াটা কে ভালোবাসা বলে না।
যে আমি তোকে কতটা
ভালোবাসি ???
-দেখ নিলয় তোর সাথে রিলেশন করা
সম্ভব নয়।
-কিন্তু কেনো দোস্ত ???
-কারন তুই আমার ছোটো বেলা থেকে
ভালোবন্ধু।আর আমি বন্ধু ছাড়া আর কিছু
ভাবি না।
-কিন্তু যারা ভালো বন্ধু তারা কি
বিয়ে করে না, প্রেম করে না ?
-দেখ আমার পক্ষে সম্ভব না
-তুই তো জানিস আমি ছোটো বেলা
থেকে তোকে ভালবাসি।তুই আমার
প্রথম ভালোবাসা।
-দেখ আমার কিছু করার নেই। তুই শুধুই
আমার বন্ধু আর কিছু না।
.
কথাটা বলেই তানিয়া চলে গেলো।
নিলয় তানিয়ার পথের দিকে
তাকিয়ে আছে।
সেই ছোটো বেলা থেকে নিলয়
তানিয়া কে ভালোবাসে। কিছু তেই
তানিয়া কে ছাড়া বাচা ওর পক্ষে
সম্ভব নয়।
শত হোক প্রথম ভালোবাসা,,,, আর প্রথম
ভালোবাসা সহজে ভুলার নয়।
কিন্তু তানিয়া যেনো তা বুঝে না।
নিলয়কে বুঝতেই চায় না।
.
নিলয় তো তানিয়ার জন্য সব কিছু করতে
পারে। তানিয়া তো রিফাত নামে
একজন কে খুব ভালোবাসে কিন্তু বলতে
পারে না। তাই একদিন রিফাতের
সাথে তানিয়ার রিলেশন হয়ে
গেলো। আর ওদের সম্পর্ক খুব গভীর হয়ে
গেলো। রিফাত মোটেও তানিয়াকে
ভালোবাসত না,,,, শুধু তানিয়ার দেহ
টাকে ভালোবাসতো।
.
তাই সে তানিয়া কে ভালোবাসার
দোহাই দিয়ে,,,তানিয়ার সব কিছু
নিয়ে নিল। আর কিছু দিন ভোগ করে
তানিয়া কে ছেড়ে দিলো। তানিয়া
কি করকে ভেবে পায় না। কারন
তানিয়া রিফাতের সাথে অবৈধ্য
সম্পর্কে তানিয়া গর্ভবতী হয়েছে।
তাই সে ভাবছে সে আত্মহত্যা করবে।
কিন্তু সব কিছু জেনেও নিলয় তানিয়ার
হাত টি ধরে তানিয়া কে বিয়ে
করার সিদ্ধান্তু নিল।
.
আর তানিয়া অপলক দৃষ্টি নিলয়ের
দিকে তাকিয়ে আছে। কারন সে
নিলয় কে কষ্ট দিয়ে ছিল। কিন্তু সেই
নিলয়ই তাকে এতো কিছুর পর আপন করে
নিলো। আর ভাবতে লাগলো তখন যদি
সে নিলয় কে ভালোবাসতো তাহলে
এমন টা হতো না। সত্তিকারের
ভালোবাসা টা বুঝা খুব কঠিন। আর তা
সবাই বুঝতে পারে না। তাই জীবনে
নেমে আসে ভয়ঙ্কর অন্ধকার।
না আজ আর তানিয়া নিলয় কে ভালো
না বেশে পারলো না ।তাই সে
নিলয়কে তার বুকে জড়িয়ে নিয়ে অঝর
ধারায় কান্না করতে লাগলো।
আর নিলয় তানিয়ার চোখ মুছে আবার
বুকে জড়িয়ে ধরে।
তানিয়া নিলয় কে আজ প্রথম বার "আই
লাভ ইউ বললো"। তাই নিলয় যেনো
পুরোনো সব কিছু ভুলে গেলো।
আর ভুলবেই বা না কেনো। কারন নিলয়
যে সত্তি কারের ভালোবেসেছে।
তাই যে কোনো অবস্থাতেই সে
তানিয়ার পাশে আছে।। আর এটাকেই
ভালো বাসা বলে, ভালোবাসার
মানুষটিকে টাকা দিয়ে , সারাটা
সময় কথা বলে, এমনকি সারা দিন
পিছনে ঘুরে , নিজের দেহ দিয়ে
দেয়াটা কে ভালোবাসা বলে না।
Comments
Post a Comment